সাম্প্রতিক প্রকাশনা
সময় গেলে সাধন হবে না (ধারাবাহিক জীবন কাহিনী)

বিস্তারিত পড়ুন

সময় গেলে সাধন হবে না (ধারাবাহিক জীবন কাহিনী)

আলতামাস পাশা

সময়টা দুনিয়াব্যাপী করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কিছুটা আগের। মাসের হিসেবে জানুয়ারি মাসের শেষ, ২০১৯ সাল। অন্যসব দিনের মতো আজও ভোর ৬টায় শাওনের ঘুম ভাঙ্গে। দ্রুত তৈরি হয়ে নেয় সে। পনোরো-বিশ মিনিটের মধ্যেই ক্লিন শেভড শাওন রাস্তায় নামে। অফিসগামী মানুষগুলো এগিয়ে যায় যার যার গন্তব্যেরপানে। শাওনের সেদিক থেকে অফিস যাবার বা ঠিক সময়ে পৌঁছনোর কেনো তাড়া নেই। সে হেঁটে চলে আপন মনে। তিনমাস পুরো হতে চললো জব ছাড়া। জব লেস মানুস সে এখন। এক ঘনিষ্ট বন্ধু তাকে বলে, ‘নিজেকে জব লেস বলবি না’, বরং বল ‘আই এম অ্যা জব সিকার’। একধরনের স্বাধীনতা, আবার সেই সাথে চরম অনিশ্চয়তা শাওনের মনে বিরূপ প্রভাব ফ...

Gas exploration can harm the marine environment

বিস্তারিত পড়ুন

Gas exploration can harm the marine environment

আলতামাস পাশা

Gas exploration can harm the marine environment The first important feature of interaction between gaseous traces and marine organisms is the quick fish response to a toxic gas as compared with fish response to other dissolved or suspended toxicants. Gas rapidly penetrates into the organism especially through the gills and disturbs the main functional systems (respiration, nervous system, blood formation, enzyme activity and others). External evidence of these disturbances includes a number of common symptoms mainly of behavioral nature, for example, fish excitement, increased activity, scattering on surface water). Further exposure leads to chronic poisoning. At this point, cumulative effects at the biochemical and physiological level occur. A general effect typical of all fish is gas emboli. These emerge when different gases including the inert ones oversaturate water. The symptoms of gas emboli include the rupture of tissues, enlarging of swim bladder, disturbances of circulatory system, and a number of other pathological changes. Field and experimental studies support the previously described general pattern of fish response to the presence of methane and its hamologues in the environment. In the Sea of Asov, researchers conducted detailed observations after accidental gas blowouts on drilling platforms during summer-autumn of 1982 and 1985. The results of these observations indicate the existence of a cause-effect relationship between mass fish mortality and l...

অনুমিত দুর্ভিক্ষ নিয়ে কেন আতংক ছড়ানো হচ্ছে?

বিস্তারিত পড়ুন

অনুমিত দুর্ভিক্ষ নিয়ে কেন আতংক ছড়ানো হচ্ছে?

আলতামাস পাশা

কেন বিশ্বব্যাপী রব উঠেছে দুর্ভিক্ষের?খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহে লাইনে ব্যাপক বিশৃংখলার সৃষ্টি হয়েছে একথা সত্য।ইউরোপের রুটির বাস্কেট হিসেবে খ্যাত ইউক্রেন। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের কারণে বিশ্বের সেরা গম উৎপাদনকারী দেশটি খাদ্য উৎপাদনে যেমন পিছিয়ে পড়েছে, তেমনি খাদ্য সরবরাহ লাইনও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যদিও বিশ্বের গম উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে ইউক্রেন উৎপাদন করে মাত্র ৩.১ মিলিয়ন গম আর চীন হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম গম উৎপাদনকারী দেশ। বিশ্বে যদি ব্যাপক আকারে দুর্ভিক্ষের সূচনা হয় তখন চীন, ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র সম্মিলিতভাবে তা মোকাবিলা করবে কিনা তাতে সন্দেহ রয়েছে।ধান উৎ...

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ দখলে এখন রাশিয়ান সেনাদের ভয়াবহ আক্রমণ চলছে। পারবে কি কিয়েভবাসী এই হামলা রুখে দিতে?

বিস্তারিত পড়ুন

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ দখলে এখন রাশিয়ান সেনাদের ভয়াবহ আক্রমণ চলছে। পারবে কি কিয়েভবাসী এই হামলা রুখে দিতে?

আলতামাস পাশা

ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে ইউক্রেনের অবস্থান ইউরোপে বর্তমান রাশিয়ান ফেডারেশনের পরেই। রাশিয়ার পরে এটি ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র। ইউক্রেনের পশ্চিমে পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি, দক্ষিণ-পশ্চিমে রোমানিয়া ও মলদোভা, দক্ষিণে কৃষ্ণ সাগর ও আজভ সাগর, পূর্বে ও উত্তর-পূর্বে রাশিয়া এবং উত্তরে বেলারুস। ইউক্রেনের আয়তন ৬,০৩,৭০০ বর্গ কিমি, লোক সংখ্যা ৪ কোটি ৪৯ লক্ষ।। নব্বই দশকের শুরুতে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে পড়লে যে পনেরোটি নতুন প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা পেয়েছে তার মধ্যে ইউক্রেন অন্যতম। অন্যান্য প্রজাতন্ত্রগুলো হচ্ছে জর্জিয়া, বেলরুশ, উজবেকিস্তান, আর্মেনিয়া, আজারবাই...

উৎসবের নামে উন্মাদনা বন্ধ হউক

বিস্তারিত পড়ুন

উৎসবের নামে উন্মাদনা বন্ধ হউক

আলতামাস পাশা

উৎসবের নামে উন্মাদনা বন্ধ হউক শেষ পর্যন্ত শিশু উমায়ের মারা গেল। তার চিকিৎসা চলছিল মিরপুর ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে। মায়ের পেট থেকেই সে হৃদপিণ্ডে ছিদ্রসহ জন্ম নিয়েছিল। চিকিৎসাও চলছিলো। কিন্তু চারপাশের প্রতিকূল পরিবেশ তাকে অস্ত্রপ্রচার পর্যন্ত আর বেঁচে থাকতে দিল না। ঢাকা শহরব্যাপী আতশবাজি, পটকা ফাটানো প্রচন্ড শব্দে ভীত হয়ে পেনিক ডিজ অর্ডারে সে মারা গেছে। সম্প্রতি ২০২২ নববর্ষ উদযাপনের উন্মদনায় কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে আমারা সারা ঢাকা শহরব্যাপী আতশবাজি, পটকা ফাটানো ও ফানুস উড়ানোর যে বাঁদর নাচ নাচি তা’কি আমাদের সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত? বাঙালি ...

bdjogajog