সাম্প্রতিক প্রকাশনা
ছোট্ট শিহাব কাঁদে

বিস্তারিত পড়ুন

ছোট্ট শিহাব কাঁদে

আলতামাস পাশা

স্তব্ধ প্রকৃতি, স্তব্ধ মানবতা ও মনুস্যত্ব স্তব্ধ পৃথিবীর আর সব প্রান্তের মানুষজন, নারী এবং পুরুষ। বিস্তৃত অন্তর আত্না, পাখি, পশু, বৃক্ষ এবং তরুলতা। কাদেঁ মানুষের মন, চোখ বেয়ে গড়ায় জল। ছোট্ট শিশু অসুস্থ মানসিকতার আঘাতে হয় ক্ষতবিক্ষত। বাতাসে আর্তনাদ ওঠে. “আমারে কেউ বাঁচা না রে”। এ আর্তনাদ শিহাবের একার নয়, অভাগা এদেশে সাধারণ চোরও মার খায়, রাস্তায় গণপিটুনী চলে, হয়না বিচার কোনো; এমনি ভাবে মার খায় বিদ্যালয়ে শিশু মানসিক বিকারগ্রস্ত শিক্ষকের হাতে।। শহর ঢাকার মানুষজন আড়ালে আবদালে গৃহ আবব্ধ কাজের শিশুকেও নির্যাতন করে। ভাষাহীন শিশু সব নিরবে সয়ে যায় গরম খুনতির ছ্যা...

জিন্স প্যান্টের ছোট্ট পকেটে আমার হৃদয়

বিস্তারিত পড়ুন

জিন্স প্যান্টের ছোট্ট পকেটে আমার হৃদয়

আলতামাস পাশা

জিন্স প্যান্টের ছোট্ট পকেটে আমার হৃদয় তা‘হলে তুমি আমাকে তোমার সুদৃশ্য জিন্স প্যান্টের ছোট্ট পকেটে লুকিয়ে রাখতে পারো। আমাদের চার চোখের মিলন না হওয়া পর্যন্ত জড়িয়ে রেখো প্রগাঢ় ভাবে আমায়। তুমি কখনই একাকী বোধ করো না, অপেক্ষা করো শুধু, আমার ঘরে না ফেরা পর্যন্ত।।

বন্যতায় সে মুক্ত নারী এক

বিস্তারিত পড়ুন

বন্যতায় সে মুক্ত নারী এক

আলতামাস পাশা

বন্যতায় সে মুক্ত নারী যেনো এক, এক বিন্দু শিশির ঝরে পড়ার মতো তার বিচরণ, সীমানার ধারণাহীন সে; এবং নিয়ম ও রীতিনীতির পরোয়া করে না সে; সময়ের বিপক্ষে দাঁড়ানো তার জন্যে আদৌ কোন ব্যাপার না। তার জীবন যেন নিষ্কলুষ প্রবাহমানতা, তার উপস্থিতির উষ্ণতা যেন বিশুদ্ধ জলের মতো। আদতেই সে কোন পুরুষের ঘরনী অথবা শহরের বাসিন্দা নয়, সে শুধু বন্যতায় মুক্ত এক নারী।

জোড়া দোয়েল

বিস্তারিত পড়ুন

জোড়া দোয়েল

আলতামাস পাশা

শহর ঢাকায় জোড়া দোয়েল শীস তুলে গায় গান; ভাবখানা সে জাতীয় পাখি সেই সুখে অজ্ঞান। পাখি জগত ছোট্ট তো নয় অনেকখানি বড়, ছোট বড় নানান জাতের পাখি আছে জানি তাদের মাঝে দোয়াল যেন বাংলাদেশে রানি। রানির কথাই উঠলো যখন, তখন বলে রাখি, আছে অনেক মানুষ জানি মোটেই পাখি পছন্দ না, পুষে কুকুর নানা রকম। পাখির জগত বিচিত্র যে জানতে তাদের মানা।

এ শহরে মুক্তির বৃষ্টি আসবে কি কখনো?

বিস্তারিত পড়ুন

এ শহরে মুক্তির বৃষ্টি আসবে কি কখনো?

আলতামাস পাশা

বাতাসে বিষ! নিশ্বাসে অসহ্য জ্বালা, শহরের বাতাসে, মানুষের নিঃশ্বাসে কেবলই দুষণ চলা-ফেরা করে। উড়ন্ত ট্রেন ছুটির দিনের আনন্দকে করেছে গতিময়, দিয়েছে যান্ত্রিকতা; কাগজের ওপর ফুল আর পাতা দিয়ে বানানো শুভেচ্ছা কার্ড রূপ নিয়েছে স্মার্ট কার্ডের। হে প্রকৃতি, আমাদের এভাবে নিঃস্ব করে দিয়ো না। পূর্ব-পুরুষের উপস্থিতি আমাদের অনুভব করতে দাও; তা না’হলে অস্থিত্বহীনতার অনুভূতি কেমনভাবে অনুভূত হবে? তোমাদের উৎসব পার্বণের উল্লাস আর হাততালিতে পথশিশুদের কান্না ভেসে আসে। ভেসে আসা সে কান্নাকে পুঁজি করে বিভিন্ন ভাবে পুঁজির বিকাশ হয় আরো শত, সহস্র, লক্ষ, কোটি। আগুনের মতো গ্রীস্মক...

bdjogajog