হিজিà§à¦¬à¦¿à¦œà¦¿ জীবনের কোন পà§à¦°à¦¾à¦¨à§à¦¤à§‡ তà§à¦®à¦¿ আজ দাà¦à§œà¦¿à§Ÿà§‡ হে ‘সà§à¦¬à§‹à¦§â€™? খোà¦à¦œ কর কাকে? পà§à¦°à§‹à¦¨à§‹ কমরেড সব হারিয়েছে হিজিবিজি পথে; বাম-ডান মিলে লালনের কথকতা, বাতাসে আশাহীন বাণী পà§à¦°à¦¤à¦¿à¦§à§à¦¬à¦£à¦¿à¦¤ করে। রাত গà¦à§€à¦° হলে পà§à¦°à¦œà¦¨à§à¦® চতà§à¦¬à¦°à§‡ বিদায়ী আতà§à¦®à¦¾à¦°à¦¾ সমবেত হয়, গণঅà¦à§à¦¯à§à¦¤à§à¦¥à¦¾à¦¨à§‡à¦° সà§à¦¬à¦ªà§à¦¨ রোমনà§à¦¥à¦¨à§‡à¥¤ বিà¦à¦•à§à¦¤ মানà§à¦·à§‡à¦°à¦¾ গà¦à§€à...
পাশাপাশি থাকা শহর ঢাকায় বস্তিবাসী, আগুন ও মাস্তান পাশাপাশি থাকে। ওখানে আগুন লাগলে অভিজাত পাড়ায় এসি চলে কেউ একা আগুন কিংবা বস্তি তাকে স্পর্শ করে না। শহরের বস্তিতে সব গরম বা শীতে প্রজ্জ্বলিত হয় বস্তিবাসী মানুষ সে আগুনে মাস্তানের সিগারেট জ্বলে। অভিজাত পাড়ায় চলে যায় এ পাড়ার ডাইল, নারী, জুয়াও তবু মাস্তান, বস্তিবাসী ও আগুন পাশাপাশি থাকে।
তুমি আর আসো না, এখন আর তুমি ঝরা পাতায় শব্দ তুলে আমার কাছে আসো না। সময় কেটে যায় ঘন্টা, মিনিট, সেকেন্ড করে। এখন আর আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামে না। এই শহরে এখন প্রচন্ড খরা। নীল আকাশে কিছু আবাবিল পাখি তোমার অপেক্ষায় থাকে। বিকেলের ক্লান্ত রৌদ্দুর গাছের পাতাগুলোকে সোহাগ ভরে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায়, তবু তুমি আসো না। শহরের কোলাহল মুখর যানবাহন আর মানুষের ভিরে তোমাকে একটিবারও খুঁজে পাই না। ভার্সিটির বিকেলের ক্লাস শেষে কলা ভবনের গেট পেরিয়ে যখন রিকশা খুঁজি, চারপাশ ভালো করে দেখে নেই, কোথাও তুমি আছো কি’না। চায়ের দোকান অথবা ডাসে কোথাও তুমি নাই। টিএসসির সবুজ ঘাসের ওপর দুটো শালিক আপন মন...
শক্র মুক্ত রাজ্যে নেতা ফিরে এলো ঘরে ঘরে সাজ সাজ রব ওঠে তাই, নেতা ফিরে এলো। যুদ্ধের দিনে নেতা বন্দি ছিল শক্র রাজ্যে। তবু নেতার নামেই যুদ্ধ। ঘর ছাড়া, গ্রাম ছাড়া সবে। শরণার্থী চলে সব একাকী, দলবেঁধে অনিশ্চিতের পথে। রাজ্য হারা মানুষগুলো যুদ্ধ করে- নয় মাস ধরে বনে, জঙ্গলে, মাঠে, নদীতে, পাহাড়ে, যুদ্ধ চলে ঘরে এবং মনের গহীনে। সাধারণ মানুষ, মুক্তি সেনা, শরণার্থী- ওরা ফিরে আসে দলে দলে, গ্রামে এবং শহরে। আবার মুখরিত হয় মানুষের জীবন, পাল্টে যায় পতাকা, পাল্টে যায় মনের সব ইচ্ছা ও বাসনা। তারপর একদিন নেতাকে হত্যা করে তারা মেতে উঠে উল্লাসে। কারণ? যুদ্ধ শেষে নেতার জন্য সবার মনে আবে...
‘সুবোধ’ তুমি এই জাদুর শহরে এখনও সময় কেন নস্ট কর? তোমার চারপাশে, তোমার পথ চলার বাহনে আগুন বোমা নিঃশব্দে বিস্ফোরণের অপেক্ষায়। মাটির নীচেও মাকরসার জ্বাল বিস্তার করে আছে প্রাকৃতিক গ্যাসের লাইন। অথচ দিব্বি তুমি সন্ধ্যা রাতে চিকেন ফ্রাই চিবাও বসে, স্বাদ নাও সুস্বাদু থাই স্যুপের; অথবা বাসমতি চালের কাচ্চি বিরিয়ানিতে উদরপূর্তি কর মহা উল্লাসে, খাসির নলির অনির্বচনীয় স্বাদ নিতে নিতে কখনও ভেবে দেখোনি ঝিলপার বস্তির আগুন তোমাকেও গ্রাস করবে একদিন। কার্বন মনোঅক্সাইডের ধোঁয়া তোমার শ্বাসনালীও দেবে অকেজো করে। টিভির টকশোতে, পত্রিকার পাতায়, ফেসবুক পোস্টে, ইউটিউব ভিডিওতে গণত...